logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
    • ইউ কে
  • সিলেট
    • মৌলভীবাজার
    • সুনামগঞ্জ
    • হবিগঞ্জ
  • মুক্তমত
  • সারাদেশ
  • প্রবাস
  • ব্যবসা
  • শিক্ষাঙ্গন
  • খেলা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • ইউ কে
  • সিলেট
  • মৌলভীবাজার
  • সুনামগঞ্জ
  • হবিগঞ্জ
  • সারাদেশ
  • প্রবাস
  • পর্যটন
  • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  • মুক্তমত
  • ব্যবসা
  • শিক্ষাঙ্গন
  • লাইফস্টাইল
  • খেলা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • সিলেট মিরর পরিবার
  • যোগাযোগ
  1. প্রচ্ছদ
  2. লাইফস্টাইল
  3. ঘরে ঘরে মেডিটেশন কেন প্রয়োজন?

ঘরে ঘরে মেডিটেশন কেন প্রয়োজন?


প্রকাশিত হয়েছে : ১১ এপ্রিল ২০২৫, ৮:৩১:৪১

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় জনস্বাস্থ্য এজেন্সি The Centers for Disease Control and Prevention (CDC) কোভিড ১৯ মহামারির কারণে ছাত্রদের ক্ষতিগ্রস্ত মানসিক স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারে স্কুলগুলোয় মেডিটেশন চালু করতে বলেছে। তাদের মতে, মেডিটেশন চর্চা শিক্ষার্থীদের রোজকার স্ট্রেস মোকাবেলায় সাহায্য করবে এবং তাদের মানসিক স্বাস্থ্যও ভালো রাখবে।

এদিকে বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মেডিটেশন ও ইয়োগা সম্বলিত টোটাল ফিটনেস প্রোগ্রাম চালু হয়েছে আরও দু’বছর আগে, ২০২২ সালে।

আরও একটি দিক থেকে আমরা আন্তর্জাতিক উদ্যোগের চেয়ে এগিয়ে আছি, আর তা হলো মেডিটেশন দিবস পালন। গত ২৯ নভেম্বর ২০২৪ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সর্বসম্মত প্রস্তাবে ২১ ডিসেম্বরকে বিশ্ব মেডিটেশন দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। আর বাংলাদেশে কোয়ান্টাম ২১ মে বিশ্ব মেডিটেশন দিবস পালন করছে ২০২১ সাল থেকে।

বাংলাদেশে ২০২৫ সালকে তো কোয়ান্টাম ঘোষণাই করেছে ‘দ্য ইয়ার অব মেডিটেশন’ বা মেডিটেশনের বছর হিসেবে!

জাতিসংঘের বিশ্ব মেডিটেশন দিবস পালনের এ উদ্যোগ নিঃসন্দেহে মেডিটেশনের গুরুত্ব ও ভালো থাকার জন্যে এর কার্যকারিতারই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। ৩২ বছর ধরে ভালো থাকার জন্যে মেডিটেশনের প্রয়োজনীয়তার কথা কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন বলছিল, সেটাই প্রতিধ্বনি হচ্ছে এখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও। মেডিটেশনের বছর ২০২৫-এ তাই অঙ্গীকার হোক জীবনের প্রতিটি কল্যাণকর প্রয়োজন পূরণে মেডিটেশনকে প্রয়োগ করব আমরা।

আসলে বলা হয় ‘পাওয়ার অফ মেডিটেশন’, এই পাওয়ারটাকে অনুধাবন করতে হবে। যে এটা সত্যিকারভাবে অনুধাবন করতে পারে তার জীবনটা সহজ হয়ে যায়। কারণ মেডিটেশনকে প্রয়োগ করে সে তার জীবনের সমস্যাগুলোকে সমাধান করতে পারে।

মেডিটেশন বলা যেতে পারে ‘সুইস নাইফ’ সুইস আর্মি নাইফ হচ্ছে ভাঁজ করা যায় এমন এক ধরণের ছুরি, যেটার সঙ্গে আছে একগুচ্ছ টুলস, যেমন স্ক্রু ড্রাইভার, ক্যান ওপেনার, কাঁচি, করাত ইত্যাদি। এই সুইস নাইফ দিয়ে মোট ১৯ ধরণের কাজ করা যায়। সহজে সঙ্গে করে যেকোনো জায়গায় নিয়েও যাওয়া যায়।

মেডিটেশনকেও আপনি বলতে পারেন সুইস নাইফ। যেকোনো সময় যেকোনো জায়গায় নিজের কল্যাণ এবং অন্যের কল্যাণে যেকোনোকিছুর জন্যে আপনি একে কাজে লাগাতে পারেন। হাতে সুইস নাইফ থাকার পরও যদি আপনি অন্য নাইফ খোঁজেন সেটা যেমন বোকামি হবে, একই অবস্থা হবে যদি সমস্যা সমাধানে মেডিটেশন থাকতে অন্য কিছু খোঁজেন।

মেডিটেশনকে কী কী কাজে লাগানো যায়?

অনেক কাজে! বোঝার সুবিধার্তে কয়েকটা উদাহরণ দেওয়া যাক:

সকালে মেডিটেশন করুন। মনের বাড়ি থেকে কমান্ড সেন্টারে চলে যান। গুরুর সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করুন, গুরুকে ফিল করুন। তার দোয়া নিন। তারপর যে বই আজ পড়বেন সেগুলো দেখুন।

ধরুন আপনি ফিজিক্স পড়বেন। যে চ্যাপ্টারটা পড়বেন, মেডিটেটিভ লেভেলে সেটার পাতাগুলো ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত দেখে যান ৩/৪/৫ বার। পুরো পাতাটা পড়ে ফেলুন খুব দ্রুত, এক নজরে। অনুভব করুন যে যা দেখছেন তা বুঝতে পারছেন, যখন বাস্তবে পড়বেন তখন দ্রুত পড়তে পারবেন এবং সমস্ত জিনিস আপনার অন্তরে চলে আসবে।

যখন পড়তে বসবেন, আবার মেডিটেশন করুন। মনের বাড়িতে চলে যান, কোয়ান্টা ভঙ্গি করুন। সকালের মেডিটেশনে পড়ার স্মৃতি স্মরণ করুন। মনে মনে বলুন, আমি এখন ফিজিক্স বইয়ের এই অধ্যায় পড়ব এবং রিভাইজ করব। খুব দ্রুত আমি বুঝতে পারব, পড়তে পারব, মনে রাখতে পারব এবং যা প্রয়োজন যখন প্রয়োজন লিখতে ও বলতে পারব। তারপরে বাস্তবে চোখ মেলে বাম হাতে কোয়ান্টা ভঙ্গি করে পড়ুন। দেখবেন পড়া কত সহজে আয়ত্ত করতে পারছেন!

পরীক্ষা শুরুর ৫ মিনিট আগে মেডিটেশন করুন। কমান্ড সেন্টারে চলে যান, গুরুকে অনুভব করুন। তার কাছে দোয়া চান, গুরু! এই পরীক্ষা দিতে হলে আপনি যা লিখতেন আমি সেটাই লিখতে চাই। তারপরে গুরুর দোয়া অনুভব করুন। আপনি দেখবেন যে চমৎকারভাবে লিখতে পারছেন, ভেতর থেকে লেখায় ফ্লো চলে এসেছে।

ইন্টারভিউ বোর্ডে যারা থাকবেন সেই বসদের আপনার মনের বাড়ির কমান্ড সেন্টারে নিয়ে আসুন। তাদের সঙ্গে কমান্ড সেন্টারে ইন্টারভিউ দিন। দেখুন তারা কী কী প্রশ্ন জিজ্ঞেস করছে, আপনি গুছিয়ে তার উত্তর দিচ্ছেন। ১৫ দিন এভাবে রিহার্সেল দিন। তবে খেয়াল রাখবেন যেন একজন ইন্টারভিউয়ার একেক সময় একেক প্রশ্ন না করে।

বাস্তবে দেখা যাবে যে স্যার এদিক সেদিক হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু প্রশ্ন একই! কারণ মেডিটেশনে আপনি মেন্টাল মেসেজিং করেছেন।

কাউকে বিজনেস প্রপোজাল দিতে যাবেন। সকালে উঠে মেডিটেশনে বসুন। যাকে প্রস্তাবটা দেবেন, নিজের ভেতর ডুবে গিয়ে তার চেহারা ভিজুয়ালাইজ করুন। দেখুন আপনি তার কাছে গেছেন, তিনি আন্তরিকভাবে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছেন। হাসিমুখে আপনার কথা শুনছেন। আপনার প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন এবং আপনাকে কন্ট্রাক্ট দিচ্ছেন বা পেমেন্ট করছেন।

অর্থাৎ, বাস্তবে আপনি যা করবেন সকালবেলাতেই মেডিটেশনের এটার রিহার্সেল দিন। দেখবেন সুন্দর বিজনেস ডিল হয়ে যাবে।

স্কিনের যত রোগ আছে তার সবই সাইকোসোম্যাটিক। আপনার চর্মরোগ আছে মানে হলো আপনার ভেতরে অস্থিরতা আছে, কষ্ট আছে। এই অস্থিরতা দুঃখ কষ্ট ঝেড়ে ফেললে আপনার সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এজন্যে মেডিটেশনে ধ্যানের স্তরে গিয়ে আপনার সকল কষ্ট বা সমস্যার কথা চিঠি লিখুন। লিখে কাগজগুলো পানিতে ফেলে দেন।

নিজের পাশাপাশি অন্যের রোগ নিরাময়েও আপনি মেডিটেশনকে কাজে লাগাতে পারেন।

আসলে ঝগড়াঝাঁটিতে সমস্যা হয় চেইন ফ্ল্যাশব্যাক। ধরুন একটা ব্যাপার নিয়ে হাজবেন্ড ওয়াইফ ঝগড়া হলো; আপনি রেগে দুর্ব্যবহার করলেন। সঙ্গে সঙ্গে অপরপক্ষের শুরু হবে চেইন ফ্ল্যাশব্যাক। এর আগে কতবার আপনি রেগেছিলেন, কোথায় রেগেছিলেন, রেগে কী কী করেছিলেন- ব্রেনে চেইন ফ্ল্যাশব্যাক হতে থাকবে সেসবের। যতক্ষণ পর্যন্ত এই ফ্ল্যাশব্যাক হওয়াটা বন্ধ না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত অপরপক্ষের মেজাজ ঠান্ডা হবে না। এই ফ্ল্যাশব্যাক বন্ধ করার জন্যে আপনাকে ফ্ল্যাশব্যাকের চ্যানেলটা বদলে দিতে হবে।

এজন্যে নিয়মমাফিক মনের বাড়ির কমান্ড সেটারে যান। স্বামী/স্ত্রীর সঙ্গে আপনার যে আনন্দের মুহূর্তগুলো ছিল তাকে সেই আনন্দের দৃশ্যগুলো মনে করিয়ে দেন। স্বামী/স্ত্রী যত রাগই করে থাকুক ঐ আনন্দের ছবিগুলোই তখন রিফ্লেক্স হবে তার মনে। সে অনুভব করবে, রাগারাগি বা দুর্ব্যবহার করেছিলাম- শুধু এটাই সত্য না, আমাদের একসঙ্গে অনেক সুন্দর স্মৃতিও আছে।

এভাবে যত গভীর থেকে ভাববেন তত তার ভেতরকার নেগেটিভ ফ্ল্যাশব্যাক রিফ্লেক্সড হয়ে যাবে নতুন পয়েন্ট দিয়ে। এরপর শুধু বাস্তবে তাকে এপ্রোচ করবেন, দেখবেন অপরপক্ষের মন গলে গেছে।

আপনার সন্তান আপনার কথা শুনতে চায় না? তাকে কমান্ড সেন্টারে নিয়ে আসুন, মায়ের/বাবার মমতা দিয়ে বোঝান। বিটা লেভেল যে কথাগুলো তাকে শোনাতে চান দরদের সঙ্গে সেগুলো তাকে বলুন।

১/২ দিনে হয়তো হবে না। কারণ সন্তান তো ১/২ দিনে বখে যায় নি! অতএব, হাল ছেড়ে দেবেন না। ধৈর্য নিয়ে তাকে বোঝাতে থাকুন। যত ধৈর্য, আন্তরিকতা আর মমতা নিয়ে তাকে বোঝাবেন দেখবেন ধীরে ধীরে সে আপনার কথা শুনতে শুরু করেছে।

খোঁজখবর নিন যে ভিসা কাউন্টারে কে থাকে। আসলে ভিসার ইন্টারভিউতে যে ভিসা অফিসার ইন্টারভিউটা নেন উনি কিন্তু মূল বিষয়। বাকি কাগজপত্র তো আপনি ঠিকঠাক করেছেনই। এখন শুধু ওই ভিসা অফিসারকে ইমপ্রেস করতে হবে।

তো তাকে কমান্ড সেন্টারে নিয়ে আসুন, ২/৩/৪ দিন বসুন তাকে নিয়ে। কেন আপনাকে ভিসা দিতে হবে তা বুঝিয়ে বলুন। ভিসা না দিয়ে সে যাবে কোথায়!

বিয়ের বয়স হয়ে থাকলে মনছবি করুন। বিয়ের মনছবির ক্ষেত্রে সবসময় ভালো মানুষ খোঁজ করবেন। ভালো চেহারা, রঙ ফর্সা, উচ্চতা- এসব না।

আর যারা বিয়ে করতে চান সময়মতো করবেন, আগে প্রতিষ্ঠিত হই তারপর- না! প্রতিষ্ঠিত হতে হতে আপনার বয়স ৫০ বছর হয়ে যাবে, তখন আর পাত্রী খুঁজে লাভ নেই। আর নারীদের একটা বয়সের পর পাত্র মেলা কঠিন।

মেডিটেশন দিনে কয়বেলা কতক্ষণ করতে হবে?

বলবেন অনেক ব্যস্ত! মেডিটেশন করার সময় পাই না- দুই বেলা মেডিটেশন কি করতেই হবে? হবে! আর তা আপনার ব্যস্ততার ফসল ঘরে তোলার জন্যেই।

যেমন ধরুন, দিনে আমাদের দু’বেলা দাঁত মাজতে হয়। একদিন বাদ গেলেই দেখবেন দাঁতের মাড়িতে ময়লা জমে গেছে। আর কয়েকদিন ব্রাশ না করলে তো দুর্গন্ধে আপনার কাছেই ঘেঁষা যাবে না!

আমাদের মনের অবস্থাও এমনই। রোজ দুবেলা মেডিটেশন করলে মনে আবর্জনা, অর্থাৎ নেতিবাচক ভাবনা জমে ভয় উদ্বেগ উৎকণ্ঠার রূপ নিতে পারে না। মাথা ঠান্ডা থাকে, ফোকাস ভালো হয়। ভালো ভাবা পরিণত হয় স্বভাবে; আর ভালো ভাবাটাই হচ্ছে ভালো থাকার মূল ভিত্তি।

এজন্যেই মেডিটেশন চর্চা করতে হবে দিনে দুবার। ৩০ মিনিট করে করতে পারলে খুব ভালো; না হলে অন্তত ১৫-২০ মিনিট করে হলেও করা উচিত।

আসলে মেডিটেশন হচ্ছে মনোশক্তিকে ক্রমাগত নিজের এবং অন্যের কল্যাণে ব্যবহার করার প্রক্রিয়া। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে যখন মেডিটেশন প্রয়োগ করবেন তখন আপনি সবসময় প্রো-একটিভ থাকবেন, আপনার মাইন্ড ফোকাসড থাকবে এবং বডি মাইন্ডের পুরো শক্তি একত্রিত হবে। সমস্ত অসম্ভব তখন হয়ে যাবে সম্ভব।

লাইফস্টাইল এর আরও খবর
ব্রিটেনে ভিন্ন স্বাদের ‘আইসক্রিম পার্লার’

ব্রিটেনে ভিন্ন স্বাদের ‘আইসক্রিম পার্লার’

দাঁতের ফাঁকে মাংস আটকালে কী করবেন? জেনে নিন সহজ সমাধান

দাঁতের ফাঁকে মাংস আটকালে কী করবেন? জেনে নিন সহজ সমাধান

মাংস দ্রুত সেদ্ধ করার ৭ সহজ উপায়

মাংস দ্রুত সেদ্ধ করার ৭ সহজ উপায়

ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে যে ৬ খাবার নিয়মিত খাবেন

ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে যে ৬ খাবার নিয়মিত খাবেন

সর্বশেষ সংবাদ
ওআইসির মহাসচিবের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
ওআইসির মহাসচিবের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
লন্ডনে মা‌কে কুপিয়ে হত্যা, ছেলে লায়েক মিয়া অভিযুক্ত
লন্ডনে মা‌কে কুপিয়ে হত্যা, ছেলে লায়েক মিয়া অভিযুক্ত
<span style='color:#ff0000;font-size:16px;'>পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে তৌহিদ হোসেন</span> <br> ড. ইউনূস-রুবিওর ফোনালাপে শিগগিরই নির্বাচন করার আলোচনা
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে তৌহিদ হোসেন
ড. ইউনূস-রুবিওর ফোনালাপে শিগগিরই নির্বাচন করার আলোচনা
উড়ছে না ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান এফ-৩৫বি, ভারতে আটকা ১৯ দিন
উড়ছে না ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান এফ-৩৫বি, ভারতে আটকা ১৯ দিন
হবিগঞ্জে চোরের ছুরিকাঘাতে দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী নিহত
হবিগঞ্জে চোরের ছুরিকাঘাতে দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী নিহত
শাল্লায় খেলার সময় পুকুরে পড়ে ২ শিশুর মৃত্যু
শাল্লায় খেলার সময় পুকুরে পড়ে ২ শিশুর মৃত্যু
<span style='color:#ff0000;font-size:16px;'>রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা</span> <br> সব বিভাগে হাইকোর্ট বেঞ্চ, ভুক্তভোগীর মতামতে রাষ্ট্রপতির ক্ষমায় ঐকমত্য
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা
সব বিভাগে হাইকোর্ট বেঞ্চ, ভুক্তভোগীর মতামতে রাষ্ট্রপতির ক্ষমায় ঐকমত্য
কটাক্ষের শিকার সারা বললেন ‘এসব আর গায়ে মাখি না’
কটাক্ষের শিকার সারা বললেন ‘এসব আর গায়ে মাখি না’
যারা দেশে বসবাস করে দেশের বাইরে সবকিছু করে তারা দেশের বন্ধু হতে পারে না : সিলেট বিভাগীয় কমিশনার
যারা দেশে বসবাস করে দেশের বাইরে সবকিছু করে তারা দেশের বন্ধু হতে পারে না : সিলেট বিভাগীয় কমিশনার
বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক: মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক: মির্জা ফখরুল
শহীদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
শহীদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
লন্ডন টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের মেয়র লুৎফুর রহমানের সাথে জিএসসি নেতৃবৃন্দের সৌজন্যে সাক্ষাৎ
লন্ডন টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের মেয়র লুৎফুর রহমানের সাথে জিএসসি নেতৃবৃন্দের সৌজন্যে সাক্ষাৎ
দেড় মাসে সিলেটে ৬৯৩ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ
দেড় মাসে সিলেটে ৬৯৩ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ
<span style='color:#ff0000;font-size:16px;'>কুলাউড়ায় ডা: শফিকুর রহমান</span> <br> ন্যায়বিচার পাওয়া সকল মজলুমের অধিকার
কুলাউড়ায় ডা: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার পাওয়া সকল মজলুমের অধিকার
বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ৬৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ৬৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত

© 2023 Sylhetmirror.com All Rights Reserved

সম্পাদক: মোহাম্মদ আব্দুল করিম (গণি)
নির্বাহী সম্পাদক: এনামুল হক রেনু

সিলেট মিরর পরিবার

Office: Unit 2, 60 Hanbury Street London E1 5JL

sylhetmirror@gmail.com

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top