logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
    • ইউ কে
  • সিলেট
    • মৌলভীবাজার
    • সুনামগঞ্জ
    • হবিগঞ্জ
  • মুক্তমত
  • সারাদেশ
  • প্রবাস
  • ব্যবসা
  • শিক্ষাঙ্গন
  • খেলা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • ইউ কে
  • সিলেট
  • মৌলভীবাজার
  • সুনামগঞ্জ
  • হবিগঞ্জ
  • সারাদেশ
  • প্রবাস
  • পর্যটন
  • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  • মুক্তমত
  • ব্যবসা
  • শিক্ষাঙ্গন
  • লাইফস্টাইল
  • খেলা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • সিলেট মিরর পরিবার
  • যোগাযোগ
  1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ৪ দফা প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর

জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ৪ দফা প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর


প্রকাশিত হয়েছে : ০৮ অক্টোবর ২০২০, ১:০৮:২২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলিকে বাঁচাতে বছরে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে জলবায়ু ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় চার দফা প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন।

তিনি বলেন, তার সরকার জনগণের ভবিষ্যতকে সুরক্ষিত করতে এবং সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য জাতীয় ‘মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা’ নামে একটি নতুন কর্মসূচি চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের এও নিশ্চিত করা উচিত যে-উন্নয়নশীল দেশগুলো প্রশমন, অভিযোজন এবং দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া ও পুনরুদ্ধারের জন্য বছরে অন্তত ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যেন পেতে পারে।

বুধবার ‘মিডনাইট সার্ভাইভাল ডেডলাইন ফর দি ক্লাইমেট’ শীর্ষক ‘ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ)’ এক ভার্চুয়াল সম্মেলনে বর্তমান সভাপতি হিসেবে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।

প্রথম প্রস্তাবে তিনি বলেন, প্যারিস চুক্তির কঠোর বাস্তবায়নই জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতির বর্তমান হারকে হ্রাস করার একমাত্র উপায়।

দ্বিতীয় প্রস্তাবে তিনি বলেন, প্যারিস চুক্তির আওতায় সরকারগুলোকে তাদের জাতীয় অবদানকেই কেবল সম্মান জানানো উচিত নয়, তাদের আকাঙ্খাও যথেষ্ট পরিমাণে বাড়ানো দরকার। জলবায়ু ন্যায়বিচারের ধারণাটি জলবায়ু এবং পৃথিবীর স্বার্থে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী তার তৃতীয় প্রস্তাবে বলেন, প্রযুক্তিতে প্রবেশাধিকারের পাশাপাশি এমডিবি এবং আইএফআইসহ বড় অর্থনীতির দেশগুলোকে (উন্নত দেশগুলো) অর্থের আরও জোরদার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।

চতুর্থ প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, লোকসান ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টিকে চিহ্নিত করতে এবং মূলধারায় আনতে সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।

পরিবর্তনের বিষয়টি সমাধানের জন্য দ্রুত পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, প্রকৃতির বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধে, আমরা কেবল হেরে যাব। আমাদের সমস্ত কর্মকান্ড এটাই প্রকাশ করে যে আমরা সচেতন ভাবে জরুরি সহযোগিতার মাধ্যমগুলো ধ্বংস করে দিচ্ছি যা আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে। কাজেই পৃথিবীকে বাঁচাতে ব্যবস্থা নেওয়ার সময় আজই, আগামীকাল নয়।

শেখ হাসিনা বলেন, আজ আমাদের সময়ের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে অবস্থান করছি। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব আমাদের সভ্যতার ক্ষতি করছে, আমাদের গ্রহকে ধ্বংস করছে এবং আমাদের অস্তিত্বকেও হুমকির মুখে ফেলেছে।

জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস, গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশন (জিসিএ)- এর সভাপতি বান কি মুন এবং সিভিএফের সদস্য দেশগুলোর রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানগণ অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্থ ফোরামের নেতৃত্বের জন্য নির্বাচিত হয়ে সম্মানিত হয়েছে উল্লেখ করে সিভিএফ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, সিভিএফ বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশের ১ বিলিয়নেরও বেশি লোকের প্রতিনিধিত্ব করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সভাপতি হিসাবে, বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার লক্ষ্যে আমাদের সমর্থন অব্যাহত থাকবে, অর্থায়ন ব্যবস্থাকে ত্বরান্বিত করা এবং জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতার আখ্যানগুলো এবং ক্ষতি এবং ক্ষয়ক্ষতি ইস্যু তুলে ধরাই আমাদের লক্ষ্য হবে।

তিনি আরো বলেন, আমরা জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত বিষয়ে জাতিসংঘে বিশেষ ‘র‌্যাপোটিয়ার’ নিয়োগ এবং একটি সিভিএফ এবং ভি ২০ যৌথ মাল্টি-ডোনার তহবিল গঠনের ওপরও গুরুত্ব দেব।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ গত ৮ সেপ্টেম্বর ঢাকায় গ্লোবাল সেন্টার ফর অ্যাডাপটেশনের দক্ষিণ এশিয় আঞ্চলিক কার্যালয় খুলেছে। এটি বাংলাদেশের সভাপতির সচিবালয় হিসেবে কাজ করবে এবং এই অঞ্চলে জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে দক্ষিণ এশিয়ায় যথাযথ পদক্ষেপে সহায়তা, সাহায্য এবং বিকাশ ঘটাবে।

জার্মান ওয়াচের জলবায়ু পরিবর্তন ঝুঁকি সূচক ২০১৯ অনুযায়ী তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুপ প্রভাবে অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ৭ম স্থানে রয়েছে। আমার দেশ এই বর্ষায় বারবার বন্যার মুখোমুখি হচ্ছে যা ফসলের ব্যাপক ক্ষতি এবং বিশাল জনগোষ্ঠীকে বাস্তুচ্যুত করেছে। গত মে মাসে সুপার সাইক্লোন আম্পানের প্রভাব এবং বর্তমান কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে পরিস্থিতি আরও খারাপ আকার নিয়েছে।

রোহিঙ্গা সংকট প্রসংঙ্গে তিনি বলেন, মিয়ানমার থেকে আগত ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে কক্সবাজারে আশ্রয় দেয়ায় তারাও মারাত্মক সামাজিক এবং পরিবেশগত ক্ষয়ক্ষতির কারণ হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে আমরা জলবায়ু সৃষ্ট বিপর্যয় মোকাবেলায় বিভিন্ন প্রশমন ও অভিযোজনমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। আমার সরকার ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট তহবিলের অধীনে নিজস্ব সম্পদ থেকে ৪৩০ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছে। সারা বছর দেশজুড়ে লাখ লাখ গাছের চারা রোপণ করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের বিজ্ঞানীরা লবনাক্ততা, বন্যা এবং খরা প্রতিরোধী ফসল এবং ভাসমান কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন। আমার সরকার অভিযোজনমূলক কাজের জন্য ২০১০ সাল থেকে প্রতি বছর গড়ে ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, জিডিপির ১ শতাংশ ব্যয় করছে।

তিনি আরও বলেন, কোস্টারিকা প্রতি বছর শতভাগ নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। ইথিওপিয়াতে গত বছর ৪ বিলিয়ন চারা গাছ রোপন করা হয়েছে এবং ২০২৪ সাল নাগাদ ২০ বিলিয়ন গাছ লাগানো হবে।

তিনি বলেন, ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা সত্বেও জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর গভীর ক্ষতি ও ক্ষয়ক্ষতি কমাতে শক্তিশালী আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব অপরিহার্য।

তিনি আরও বলেন, বিশ্ব প্যারিস চুক্তির ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড উষ্ণতার সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। এটা সীমানা পেরিয়ে যাওয়ার শেষ সীমা এবং জি-২০ দেশগুলো থেকে যেগুলোর নিঃসৃত কার্বনের পরিমান তিন চতুর্থাংশেরও বেশি, আমরা তাদের নির্গমনকে কার্যকরভাবে হ্রাস করার জন্য সুস্পষ্ট এবং সুনির্দিষ্ট এনডিসি আশা করি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধির বর্তমান ধরণ অব্যাহত থাকলে অধিকাংশ দ্বীপ এবং সমুদ্র তীরবর্তী রাষ্ট্র পানির নিচে চলে যাবে ফলে লাখ লাখ মানুষ জলবায়ু শরণার্থী হয়ে পড়বে এবং এদেরকে আশ্রয় দেওয়ার সামর্থ বিশে^র নেই।

এটি উপলব্ধি করে, বাংলাদেশ সংসদ একটি ‘প্ল্যানেটারি জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করে এবং বিশ্বকে জলবায়ু পরিবর্তন বন্ধে যুদ্ধের সময়ের মত করে কাজ করার আহ্বান জানায়। কপ ২৬ স্থগিতাদেশে, আমাদের বর্ধিত এনডিসিগুলো ঘোষণা করার সময় এই বছরের ৩১ ডিসেম্বর মধ্যরাতে পড়ে যায়। এটি কার্যত আমাদের ‘বেঁচে থাকার সময়সীমা ’যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, সিভিএফের পক্ষে, আমরা আজ সিভিএফ চালু করছি ‘জলবায়ুর জন্য মধ্যরাত বেঁচে থাকার সময়সীমা’ উদ্যোগটি প্রতিটি জাতির প্রতিটি নেতাকে এখন নেতৃত্ব প্রদর্শনের অনুরোধ করার জন্য।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের পাশাপাশি সম্মেলন করে আমরাও ধরিত্রী মাতার সঙ্গে আমাদের সম্প্রীতি সুরক্ষার জন্য একটি আন্তর্জাতিক দিবসকে ‘জলবায়ু রেসিলিয়েন্স ডে’ নামকরণ করার আহ্বান জানাচ্ছি।

জাতীয় এর আরও খবর
পদত্যাগ করে নির্বাচন করার ঘোষণা অ্যাটর্নি জেনারেলের

পদত্যাগ করে নির্বাচন করার ঘোষণা অ্যাটর্নি জেনারেলের

খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের খালাসের রায় প্রকাশ

খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের খালাসের রায় প্রকাশ

রাজনীতি এখন ডাস্টবিনের মতো হয়ে গেছে: রুমিন ফারহানা

রাজনীতি এখন ডাস্টবিনের মতো হয়ে গেছে: রুমিন ফারহানা

১৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে এনসিপি : নাহিদ ইসলাম

১৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে এনসিপি : নাহিদ ইসলাম

সর্বশেষ সংবাদ
ব্রিটিশ-বাংলাদেশী হুজহু’র ১৬তম প্রকাশনা ও এওয়ার্ড বিতরণ অনুষ্ঠান ১৮ নভেম্বর
ব্রিটিশ-বাংলাদেশী হুজহু’র ১৬তম প্রকাশনা ও এওয়ার্ড বিতরণ অনুষ্ঠান ১৮ নভেম্বর
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে নিহত ৬৬
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে নিহত ৬৬
পদত্যাগ করে নির্বাচন করার ঘোষণা অ্যাটর্নি জেনারেলের
পদত্যাগ করে নির্বাচন করার ঘোষণা অ্যাটর্নি জেনারেলের
দীপিকাকে নিয়ে আবেগে ভাসছেন শাহরুখ
দীপিকাকে নিয়ে আবেগে ভাসছেন শাহরুখ
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ৭, আরও হতাহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ৭, আরও হতাহতের শঙ্কা
সিলেটে ট্রাক-সিএনজি অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩
সিলেটে ট্রাক-সিএনজি অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩
খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের খালাসের রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের খালাসের রায় প্রকাশ
মামদানির ভাষণ শেষ হতেই বেজে উঠল ‘ধুম মাচালে’
মামদানির ভাষণ শেষ হতেই বেজে উঠল ‘ধুম মাচালে’
আমরা জোট করব না, নির্বাচনী সমঝোতা করবো: জামায়াতের আমীর
আমরা জোট করব না, নির্বাচনী সমঝোতা করবো: জামায়াতের আমীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার পর বালুচাপা দিয়ে আদালতে স্বামীর আত্মসমর্পণ
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার পর বালুচাপা দিয়ে আদালতে স্বামীর আত্মসমর্পণ
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই জোহরান মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই জোহরান মামদানি?
রাজনীতি এখন ডাস্টবিনের মতো হয়ে গেছে: রুমিন ফারহানা
রাজনীতি এখন ডাস্টবিনের মতো হয়ে গেছে: রুমিন ফারহানা
যে ৩ কারণে লিভারপুলের কাছে পাত্তাই পায়নি রিয়াল মাদ্রিদ
যে ৩ কারণে লিভারপুলের কাছে পাত্তাই পায়নি রিয়াল মাদ্রিদ
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর অ্যাবিগেইল
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর অ্যাবিগেইল
বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ফজলুর রহমান
বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ফজলুর রহমান

© 2023 Sylhetmirror.com All Rights Reserved

সম্পাদক: মোহাম্মদ আব্দুল করিম (গণি)
নির্বাহী সম্পাদক: এনামুল হক রেনু

সিলেট মিরর পরিবার

Office: Unit 2, 60 Hanbury Street London E1 5JL

sylhetmirror@gmail.com

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top